শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪

দাদার প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়কে পুণরুপে সরকারিকরণ করতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন দৌহিত্র ফোরকান উল্যাহ চৌধুরী

প্রকাশিত : ১২:৪১ পূর্বাহ্ন শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪

রায়হান সিকদার,দেশবাংলাঃ

দক্ষিণ চট্টগ্রামের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদ মাস্টার হাট এলাকায় প্রতিষ্ঠিত দক্ষিণ সাতকানিয়া গোলামবারী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয়টি সুনামের সাথে পড়াশুনার মান ধারাবাহিকতা বজায় রেখে যাচ্ছেন। স্কুলটি সরকারি করণে প্রজ্ঞাপন জারি হলেই পুর্ণাঙ্গ ভাবে জাতীয়করণে স্বীকৃতি পাবে এ বিদ্যালয়। ঠিক সেই ধাপগুলো পুরণের জন্য সরকারি প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে সবর্শেষ ধাপ শিক্ষকদের ফাইল বিধিমালা-২৪ জারীর মাধ্যমে পুর্ণ রুপে সরকারি করণ লাভ করতে সক্ষম হয়েছে দক্ষিণ সাতকানিয়া গোলামবারি সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়।

জানা যায়, ২০১৫ সালে এ বিদ্যালয়ে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেছিলেন বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা,মরহুম আশরাফ আলী চৌধুরীর দৌহিত্র, বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা মাস্টার অলি উল্যাহ চৌধুরীর সুযোগ্য পুত্র শিক্ষানুরাগী মোহাম্মদ ফোরকান উল্যাহ চৌধুরী। তিনি দায়িত্ব পাওয়ার পরে বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা, এলাকাবাসীরা ফোরকান উল্যাহ চৌধুরীর কাছে জাতীয়করণে জন্য জোর দাবী জানিয়েছিলেন। তিনি বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা, এলাকাবাসীদের কে আশ্বাস দিয়েছিলেন এ বিদ্যালয়টি সরকারি করতে প্রচেষ্ঠা চালানোর জন্য। তিনি সেই প্রচেষ্ঠা শুরু করেন। ফোরকান উল্যাহ চৌধুরীর নিজের পকেটের অর্থ খরচ করে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের ঘুরে ঘুরে তার বদান্যতায় ও আন্তরিক প্রচেষ্ঠায় বিদ্যালয়টি কয়েক মাস পুর্বে পুর্ণ রুপে সরকারি করণে স্বীকৃতি পেয়েছে। প্রজ্ঞাপনও জারী হয়েছে।

বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি,বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম আশরাফ আলী চৌধুরীর সুযোগ্য দৌহিত্র শিক্ষানুরাগী মোহাম্মদ ফোরকান উল্যাহ চৌধুরী জানান, আমি বিদ্যালয়টি জাতীয়করণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিষ্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের কাছে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমার মরহুম দাদা আশরাফ আলী চৌধুরী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এ বিদ্যালয় কে জাতীয়করণের কাজ তখনই স্বার্থক হবে,সকল শিক্ষকদের আচার-আচারণ, ব্যবহার বিদ্যালয়ের সুনাম সর্বক্ষেত্র ছড়িয়ে পড়বে। ভাল ব্যবহারে, ভাল আচরণে বিদ্যালয়ে ভাবমূর্তি বৃদ্ধি পাবে। এ বিদ্যালয় জাতীয়করণের বিষয়টি শিক্ষক-শিক্ষিকা, স্থানীয় এলাকাবাসী ও লোহাগাড়ার সর্বস্তরের জনসাধারণের আজীবন এ অবদানের কথা স্বরণ রাখবে।

আরো পড়ুন