বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

কলাউজানে শহীদ আশুতোষ দাশের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলী

প্রকাশিত : ৮:১১ পূর্বাহ্ন বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ 

লোহাগাড়া কলাউজান স্বনামধন্য মহাজন বাড়ীর বীর শহীদ স্বর্গীয় আশুতোষ দাশের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন জানানো হয়েছে ।

এতে উপস্থিত ছিলেন আমিরাবাদ ইউনিয়নের সাবের সফল ইউপি মেম্বার বাবু মৃণাল দাশ মিলন, কলাউজান মহোৎসব উদযাপনের সাবেক সভাপতি বাবু জহর লাল দাশ সাবেক সাধারন সম্পাদক মৃদুল চৌধুরী,সমাজ সেবক ডাঃ মধুসূদন চক্রবর্তী,ধর্মানুরাগী সুদাস দে, নারায়ন শুক্ল দাশ,সুমন কর্মকার,দূর্গা পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি ও নগর ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক শেখর দাশ,পূজা পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি ডাঃ তপু দাশ,সহ-সভাপতি ধীমান দাশ,যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক শুভাশীষ দাশ বিভু,সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য সাগর শুক্ল দাশ,বাণী অর্চণার সভাপতি প্রান্ত দাশ জগদীশ,যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক বাবু শান্ত মহাজন প্রমুখ।

জানা যায়, ১৯৭৫ সালের আজকের এই দিনে হিন্দুর হাটস্থ নিজস্ব ঔষুদের দোকানে পুরো বাজার ঘেরাও করে সশস্ত্র দুস্কৃতিকারীরা দোকানে প্রবেশ করে উনার পিস্তলটি ছিনিয়ে নিয়ে নির্মমমভাবে গুলি করে হত্যা করে এই বীরকে।বঙ্গবন্ধুর ডাকে স্বধীনতা যুদ্ধে অংশ গ্রহন করেছিল কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেটটাও নেননি তখন।তার সহধর্মিনী জিজ্ঞেস করছিল, মুক্তিযুদ্ধ সনদ কেন তিনি বলেছিলেন আমাকে সবাই চিনে আমার সনদ লাগবেনা।
১৬ডিসেম্বর বিজয় লাভের পর তাঁহার নেতৃত্বে অপারেশনের জমাকৃত অস্ত্র গুলি ভারতীয় কমান্ডারের হাতে জমা দেন।যুদ্ধের পরবর্তী সময়ে সরকার মনোনীত ত্রাণ ও পুনার্বাসন চেয়ারম্যান ছিলেন।যুদ্ধের পর দেশে যখন পরাজিত শক্তিরা চুরি,ডাকাতি,গুপ্ত হত্যায় মত্ত হয়।উনি সরাসরি বিষয়টি নিয়ে বঙ্গবন্ধুর শরনাপন্ন হয়েছিলেন।জাতীর পিতা ঊনাকে খুব দেখতে পারতো যেটা এখন রুপ কথার গল্প।তাহার আকাশচুম্বি জনপ্রিয়তা কাল হয়ে দাঁড়ায়.

আরো পড়ুন