সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রকাশিত : ১১:২৫ অপরাহ্ন সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
লোহাগাড়া প্রতিনিধিঃ
মুহাম্মদ সালাহ উদ্দিন সিকদার। তার পিতার নাম মরহুম ইউসুফ সিকদার। তার বাবা ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। এদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে অনন্য অবদান রেখেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মুহাম্মদ সালাহ উদ্দিন সিকদার বিগত নির্বাচনে কলাউজানের ১নং ওয়ার্ডের মানুষের ভালবাসা দিয়ে বিপুল ভোটে মেম্বার পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন। এরপর থেকে তার ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকার উন্নয়নে এবং অসহায় মহিলা ও পুরুষদেরকে বয়স্ক ভাতা,বিধবা ভাতাসহ অন্যান্য ভাতা ব্যবস্হা গ্রহণের জন্য তিনি নিরলসভাবে কাজ করেছেন। বিশেষ করে করোনাকালীন সময়ে অসহায় মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিয়েছেন।
সালাহ উদ্দিন সিকদার পুণরায় মেম্বার পদে নির্বাচন করতে উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।
২৯ ডিসেম্বর তার প্রার্থীরাও বৈধ ঘোষণা করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
একই দিন বিকেলে তার ওয়ার্ডে বিভিন্ন এলাকার মুরুব্বী, মা-বোনদের সাথে প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছেন। সেখানে তিনি অনেক ভালবাসায় সিক্ত হয়েছেন।
মেম্বার পদপ্রার্থী ও বর্তমান সফল মেম্বার মুহাম্মদ সালাহ উদ্দিন সিকদার জানান,আমি মানুষের সেবক হতে চাই। এলাকার মানুষের উন্নয়নে কাজ করতে চাই। বিগত ৫টি বছর আমার ওয়ার্ডবাসীর সেবায় নিয়োজিত ছিলাম
মানুষের ভালবাসা পেয়েছি। অন্যায়কে কোন দিন প্রশ্রয় দিইনি। এলাকার মানুষকে ন্যায় বিচার করে দেওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্ঠা করেছি। আমি আশাবাদী কলাউজানের ২নং ওয়ার্ডের মানু্ষ পুণরায় আমাকে মেম্বার পদে ভোট দিয়ে নির্বাচিদ করবেন।
৮৫ বছরের আবুল হাসেম নামে এক বৃদ্ধ জানান,আমি সালাহ উদ্দিন মেম্বারকে অনেক ভালবাসি। তিনি খুব ভাল ছেলে। আমাকে বয়স্ক ভাতা করে দিয়েছে। আমি এখন সরকারের পক্ষ থেকে ভাতা পাচ্ছি। আমি সালাহ উদ্দিন মেম্বারকে পুণরায় দেখতে পাবো।
আবদুল মজিদ জানান,সালাহ উদ্দিন মেম্বারকে কোনদিন অন্যায় করতে দেখিনি। আমরা যখন ডেকেছি তখনই আমাদের পাশে পেয়েছি।
আবদুল মালেক জানান, আমরা করোনাকালীন সময়ে না খেয়ে ছিলাম সালাহ উদ্দিন মেম্বার আমাদের ঘরে ত্রাণ সহায়তা পাঁঠিয়েছেন। তিনি অনেক ভাল যোগ্য জনপ্রতিনিধি।
মুুহাম্মদ ইউনুচ জানান,সালাহ উদ্দিন মেম্বার অনেক ভাল কাজ করেছেন। আমার মা বাবাকে বয়স্ক ভাতা করে দিতে তিনি অনেক কষ্ট করেছেন। তিনি আমাদের এলাকায় অনেক উন্নয়ন করেছেন।
টকি দাশ জানান, আমি সালাহ উদ্দিন মেম্বারকে আগামী ২৬ ডিসেম্বর পুনরায় মেম্বার পদে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবো।
সেন বাড়ি শিবু সেনের সহধর্মীনি স্বপ্না সেন, আমার স্বামী অনেক আগে মারা গেছেন। আমি অনেক অসহায়। কোন জমিজমা নেই। সালাহ উদ্দিন মেম্বার আমাকে বিধবা ভাতা কার্ড করে দিতে নিরলসভাবে কাজ করেছেন। আমি সরকারের পক্ষ থেকে বিধবা ভাতা পাচ্ছি।
৭৫ বছরের বৃদ্ধ বাঁশিমোহন দাশ , সালাহ উদ্দিন মেম্বার আমার স্ত্রীকে বয়স্ক ভাতার কার্ড করতে অনেক কষ্ঠ করেছেন।রাতে হোক আর দিনে হোক সবসময় আমরা তাকে পাশে পেয়েছি।
শান্তি বালা দাশ জানান,সালাহ উদ্দিন মেম্বারের জন্য গতবারের নির্বাচনের জন্য ওপশ থেকেছি। এবারেও আমাদের ধর্মীয় মতে ওপশ থেকে তার জন্য প্রার্থনা করব।
মেম্বার পদপ্রার্থী ও বর্তমান মেম্বার বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম ইউসুফ সিকদারের সুযোগ্য পুত্র মুহাম্মদ সালাহ উদ্দিন সিকদার তার ১নং ওয়ার্ডের মানুষের ভালবাসা,দোয়া ও সহযোগীতা কামনা করেছেন।